স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
এনএনবি বাংলা.কম
ঢাকা : বিভিন্ন নির্দেশনা থাকার পরও সেগুলোর তোয়াক্কা না করে স্বাস্থ্যবিধির উপেক্ষায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ঈদ জামাত! এ নিয়ে একদিকে অব্যস্থাপনাকে দায়ী করা হলেও পুলিশের অভিযোগ অসচেতনতার কারণেই মানেননি কেউ কোনো নির্দেশনা।কোলাকুলি না করলেও বজায় রাখেননি কেউ নির্দিষ্ট দূরত্ব!
ঈদের জামাতের আগেই সকাল থেকে বেহাল দশায় ছিলো বায়তুল মোকাররমের প্রধান ফটক। মসজিদে ঢোকার আগ মুহূর্তে গা ঘেঁষে করা হয়েছে হুড়োহুড়ি। ঈদ জামাতে বৃদ্ধ আর শিশুদের না আনার নির্দেশনা থাকলেও তাও মানেননি কেউ। চোখে পড়েনি শুধু কোলাকুলির দৃশ্য।
নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে হিমশিম খেয়েছেন মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তারা। একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানান- স্বাস্থ্যবিধি মেনে নামাজ পড়তে সুযোগ করে দেয়ারর পরও ইচ্ছে করেই কেউ সেই সুযোগ নেননি, করেছেন ঘেঁষাঘেঁষি আর হুড়োহুড়ি!
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের মোট পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাতে মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান ইমামতি করেন। মুকাব্বির ছিলেন- মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ কারী কাজী মাসুদুর রহমান। মোনাজাতে সব উম্মতে মোহাম্মদির গুনাহ এবং মৃত ব্যক্তির কবরের আজাব মাফ চাওয়া হয়। যেকোনো বিপদ থেকে দেশকে হেফাজতের জন্য প্রার্থনা এবং বিশেষ করে কোভিড-১৯ থেকে মুক্তি কামনা করেন মুসল্লিরা।