স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
এনএনবি বাংলা.কম
ঢাকা : সাংবাদিকরা অনেক ঝুঁকি নিয়ে রিপোর্ট করেন মন্তব্য করে সেইজন্য ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পাশাপাশি এইটুকু অনুরোধ করবো এমন রিপোর্ট কইরেন না যেটা মানুষকে বিভ্রান্ত করে বা মানুষ বিভ্রান্তির পথে যায়।
সংবাদপত্র হলো সমাজের দর্পণ। সেই সমাজের দর্পণ যেটা হবে সেটা যেন মানুষের চিন্তা চেতনাটা অন্তত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়। তাদের ভেতরে মানবতাবোধটা যেন থাকে। তারা যেন মানুষের কল্যাণে কাজ করে।
গণভবন থেকে রোববার (২৫ অক্টোবর) এক ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির রজতজয়ন্তী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
গণভবন থেকে অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম ও হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সভাপতিত্বে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি, উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান শাহজাহান সরদার।
গণভবনে উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
বক্তব্যে একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী করোনার মহামারীতে সাংবাদিকদের সহায়তার কথা উল্লেখ করে জানান, কোভিড-১৯ এর কারণে অনেকেই নানা রকম সমস্যায় ভুগছে। দুস্থ, অসহায় সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে প্রায় তিন কোটি ৫০ লাখ টাকা ৩৫০ জন সাংবাদিকের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।
বিভিন্ন পত্রিকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাংবাদিকতার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা নিজেকে সাংবাদিক পরিবারের সদস্য হিসেবেও দাবি করেন।